বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী বলেছেন, বিমানের কেউ না কেউ সোনা চোরাচালানে জড়িত— এ ব্যাপারে কোনও সন্দেহ নেই। বৃহস্পতিবার (২৬ মে) বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী বিমান ফ্লাইট ক্যাটারিং সেন্টার (বিএফসিসি) পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন। বুধবার বিএফসিসি’র এক কর্মী সোনাসহ গ্রেফতার হওয়ায় পরিদর্শন আসেন প্রতিমন্ত্রী।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, গতকাল আটক হওয়া আব্দুল আজিজের ডিউটি খাবার দেওয়ার গাড়ি, ক্যারিয়ারে ছিল না। তার সঙ্গে আরও অনেকে জড়িত। তার কাছে কেউ না কেউ হস্তান্তর করেছে। এ বিষয়ে বিমান থেকে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। মন্ত্রণালয় থেকেও একটি তদন্ত কমিটি করা হবে। এই সিন্ডিকেট যারা জড়িত তাদের ছাড় দেওয়া হবে না। যাকে আটক করা হয়েছে তাকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। আগামীতে যাতে এই ধরনের ঘটনা যাতে না ঘটে এজন্য ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এখানে বিমান ছাড়া অন্যান্য এয়ারলাইনেও সোনা পাওয়া গেছে। এ বিষয়ে আমরা কনসার্ন আছি। আগেও এসব ঘটনা ঘটেছে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
প্রসঙ্গত,বুধবার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবস্থিত বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইট ক্যাটারিং সেন্টারে কর্মরত মো আব্দুল আজিজ আকন্দকে ৮ কেজি সোনার বারসহ আটক করে কাস্টমস। যদিও তাকে আটক করতে গিয়ে বাধার মুখে পড়েন কাস্টমস কর্মকর্তারা।