অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, চলতি মূল্যপদ্ধতিতে ২০০৯ সাল থেকে ১০ বছর ধরে বাংলাদেশ প্রবৃদ্ধিতে বিশ্বে শীর্ষ স্থান অধিকার করে আছে।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আজ সোমবার অর্থমন্ত্রী
মন্ত্রিসভা বৈঠকে ‘স্পেকটেটর ইনডেক্স’ শীর্ষক এক প্রতিবেদনের উদ্ধৃতি দিয়ে এ
কথা বলেন।
২৯ আগস্ট প্রকাশিত ওই প্রতিবেদনে বিশ্বের শীর্ষ ২৬টি জিডিপি স্থান অধিকারকারী দেশের অবস্থা তুলে ধরা হয়েছে।
প্রকাশিত
প্রতিবেদনটিতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের জিডিপি তুলে ধরা হয়েছে। বাংলাদেশ ১৮৮
শতাংশ, চীন ১৭৭, ভারত ১৭৭, ইন্দোনেশিয়া ৯০, মালয়েশিয়া ৭৮, অস্ট্রেলিয়া ৪১ ও
ব্রাজিল ১৭ শতাংশ জিডিপি অর্জন করেছে।
মন্ত্রিসভা বৈঠকে এই অসামান্য
সাফল্যের জন্য গোটা দেশবাসীর পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে
অভিনন্দন জানিয়ে মুস্তফা কামাল বলেন, বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে এবং এই
অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকবে।
এ সময় অর্থমন্ত্রী আরও আশা করেন, বাংলাদেশ বৈশ্বিক অর্থনৈতিক অঙ্গনে শিগগিরই জোরালো উদাহরণ স্থাপন করতে যাচ্ছে।
অর্থমন্ত্রী
আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিচক্ষণ ও গতিশীল দিকনির্দেশনায়
অর্থনীতিতে আরও ব্যাপক সাফল্য অর্জনের মধ্য দিয়ে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ
মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের ‘সোনার বাংলা’ গড়ে তোলা সম্ভব।
অর্থমন্ত্রী
আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, চলতি মূল্যপদ্ধতিতে ২০০৯ সাল থেকে ১০ বছর ধরে
বাংলাদেশ প্রবৃদ্ধিতে বিশ্বে শীর্ষ স্থান অধিকার করে আছে।
অর্থ
মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আজ সোমবার অর্থমন্ত্রী
মন্ত্রিসভা বৈঠকে ‘স্পেকটেটর ইনডেক্স’ শীর্ষক এক প্রতিবেদনের উদ্ধৃতি দিয়ে এ
কথা বলেন।
২৯ আগস্ট প্রকাশিত ওই প্রতিবেদনে বিশ্বের শীর্ষ ২৬টি জিডিপি স্থান অধিকারকারী দেশের অবস্থা তুলে ধরা হয়েছে।
প্রকাশিত
প্রতিবেদনটিতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের জিডিপি তুলে ধরা হয়েছে। বাংলাদেশ ১৮৮
শতাংশ, চীন ১৭৭, ভারত ১৭৭, ইন্দোনেশিয়া ৯০, মালয়েশিয়া ৭৮, অস্ট্রেলিয়া ৪১ ও
ব্রাজিল ১৭ শতাংশ জিডিপি অর্জন করেছে।
মন্ত্রিসভা বৈঠকে এই অসামান্য
সাফল্যের জন্য গোটা দেশবাসীর পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে
অভিনন্দন জানিয়ে মুস্তফা কামাল বলেন, বাংলাদেশ সামনে এগিয়ে যাচ্ছে এবং এই
অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকবে।
এ সময় অর্থমন্ত্রী আরও আশা করেন, বাংলাদেশ বৈশ্বিক অর্থনৈতিক অঙ্গনে শিগগিরই জোরালো উদাহরণ স্থাপন করতে যাচ্ছে।
অর্থমন্ত্রী
আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিচক্ষণ ও গতিশীল দিকনির্দেশনায়
অর্থনীতিতে আরও ব্যাপক সাফল্য অর্জনের মধ্য দিয়ে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ
মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের ‘সোনার বাংলা’ গড়ে তোলা সম্ভব।