বাংলাদেশের ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ায় ১ যুগেরও বেশি সময়ধরে কাজ করে যাচ্ছেন সিনিয়র সাংবাদিক মো. হাসানুল আলম। বর্তমানে কর্মরত আছেন দেশের জনপ্রিয় গণমাধ্যম এনটিভিতে, সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট হিসেবে। অর্থনীতি ও ব্যবসা বাণিজ্য বিষয়ে রিপোর্টিং করার পাশাপাশি উপস্থাপনা করেন বিভিন্ন টকশো।
সাংবাদিকতায় ভালো কাজের জন্য মিলেছে অনেক স্বীকৃতি। কম আয়ের মানুষের ওপর মূল্যস্ফীতির প্রভাব বিষয়ক দুর্দান্ত এক রিপোর্টের জন্য ২০২২ সালে পেয়েছেন বিকাশ-ইআরএফ বেস্ট রিপোর্টিং অ্যাওয়ার্ড। এরআগে ২০২১ সালে ডেভেলপমেন্ট জার্নালিস্ট ফোরামের বেস্ট রিপোর্টিং অ্যাওয়ার্ড জেতেন মো. হাসানুল আলম। কর্মসংস্থানে করোনার প্রভাব বিষয়ক সময়োপযোগী ধারাবাহিক প্রতিবেদনের জন্য ২০২০ সালে পেয়েছেন বঙ্গবন্ধু ডিআরইউ বেস্ট রিপোর্টিং অ্যাওয়ার্ড।
২০১৮ সালে বিজিএমইএ- বিইউএফটি জার্নালিজম ফেলোশিপের জন্য মনোনিত হন হাসানুল আলম। যার ফলে যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্টের দেয়া ইকনোমি এন্ড লেবার রিপোর্টিং বিষয়ক ফেলোশিপে ইন্টারন্যাশনাল ভিজিটরস লিডারশিপ প্রগ্রামে যুক্তরাষ্ট্র সফর করেন তিনি।
এরআগে ২০১৭ এবং ২০১৩ সালে রিয়েলস্টেট এন্ড হাউজিং এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ রিহ্যাবের জার্নালিস্ট অব দা ইয়ার পুরস্কার জেতেন হাসানুল আলম। এছাড়া বিভিন্ন সময়ে অর্থনীতির বিভিন্ন বিষয়ে ফেলোশিপ অ্যাওয়ার্ড পান তিনি।
নিয়মিতভাবে দেশের অর্থনীতির নানা সংকট ও সমাধান উঠে আসে হাসানুল আলমের রিপোর্টে। বিদেশেও অর্থনীতি বিষয়ক ইভেন্ট কাভার করেন নিয়মিতভাবে। ২০২২ সালে সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় অনুষ্ঠিত ওয়ার্ল্ড ট্রেড অর্গানাইজেশনের মিনিস্টেরিয়াল কনফারেন্স এবং যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে ওয়ার্লড ব্যাংক- আইএমএফ গ্রুপের এনুয়াল মিটিং কাভার করেছেন। তুলে এনেছেন বাংলাদেশের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সংবাদ।
ভবিষ্যতেও দেশ এবং দেশের মানুষের কল্যাণে উন্নয়ন সাংবাদিকতায় কাজ করে যেতে চান এই সাংবাদিক।